শিরোনাম
Passenger Voice | ০২:৪৯ পিএম, ২০২৪-০৩-৩১
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল এপ্রিলের শুরুতেই ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে বুঝে নেবে সিভিল এভিয়েশন। এরপরই শুরু হবে পুরানো টার্মিনাল থেকে অপারেশন স্থানান্তরের কাজ। এ বিষয়ে জুলাই মাসে জাইকার সঙ্গে চুক্তি হবে। এদিকে, নতুন টার্মিনালে যাত্রীবান্ধব সেবা দেয়ার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।
নকশা অনুযায়ী এ থার্ড টার্মিনালের অবকাঠামো নির্মাণ কাজ প্রায় শতভাগ শেষ। চুক্তি অনুয়ায়ী জাপানের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মিতসুবিশি করপোরেশনের কাছ থেকে নির্ধারিত ৬ এপ্রিলেই তৃতীয় টার্মিনাল বুঝে নেবে সিভিল এভিয়েশন।
এরপরই পুরানো টার্মিনাল-১ ও ২ থেকে সব ধরনের অপারেশন্স কার্যক্রম স্থানান্তর করবে সিভিল এভিয়েশন। সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্তে তৃতীয় টার্মিনাল পরিচালনায় থাকবে জাইকা। এজন্য নতুন করে জুলাই মাসে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে আরেকটি চুক্তি করা হবে।
বাংলাদেশ সিভিল এভিয়েশনের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম. মফিদুর রহমান বলেন, পুরাতন টার্মিনালের অপারেশন্স কার্যক্রম তৃতীয় টার্মিনালে স্থানান্তর করা হবে। এ সংক্রান্ত রিপোর্ট হাতে পেলেই জাইকার সঙ্গে আরেকটি চুক্তি করা হবে।
নতুন কোন টার্মিনালের কার্যক্রম শুরুর জন্য অবকাঠামো নির্মাণের পরই গুরুত্বপূর্ণ অপারেশন্স। ইমিগ্রেশন, এয়ার ট্রাফিক, রানওয়ে, নিরাপত্তা সিস্টেম, বিমান রক্ষণাবেক্ষণ ও আবহাওয়াসহ বিভিন্ন পরিষেবা রয়েছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, যাত্রীবান্ধব সেবা দিতে থাকতে হবে দক্ষ ব্যবস্থাপনা।
এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ এটিএম নজরুল ইসলাম বলেন, একটি টার্মিনালের কার্যক্রম স্থানান্তরকালে কিছু চ্যালেজ্ঞ থাকবে -- এটা স্বাভাবিক। এসব চ্যালেজ্ঞ মোকাবিলায় সংশিষ্ট কর্তৃপক্ষকে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করতে হবে।
শাহজালাল বিমানবন্দরে বর্তমানে অপারেশনে থাকা দুটি টার্মিনালের চেয়ে দ্বিগুণেরও বেশি বিস্তৃত তৃতীয় টার্মিনাল। এটি পরিচালনায় প্রায় ৬ হাজার জনবল প্রয়োজন পড়বে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 2019 - 2024 PassengerVoice | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
Developed By Muktodhara Technology Limited.